২০১৬ সালের SSC-র পুরো প্যানেল বাতিল, রায় ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের
১. পুরো প্যানেল বাতিল হয়ে গেল।
২. ২০১৬ সালের SSC-র পুরো প্যানেল বাতিল হল।
৩. বাতিল হল ২৫,৭৫২ জনের চাকরি।
৪. চাকরি থাকল একমাত্র ক্যানসার আক্রান্ত সোমা দাসের।
৫. সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন যে নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে।
৬. এই দুর্নীতি মেরামত করার কোনও সুযোগ নেই।
৭. যেভাবে নিয়োগ হয়েছে, তাতে গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
৮. হাইকোর্টের নির্দেশে কিছুটা সংশোধন করা হয়েছে।
৯. সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, যাঁদের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যেই অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের কোনও ছাড় নেই।
১০. অবৈধ শিক্ষকদের বেতনের টাকা ফেরত দিতে হবে।
১১. যাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই, তাঁদের নতুন করে বয়সে উচ্চমানে ছাড় দিয়ে পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।
১২. সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, এই সুযোগ তাঁরা পাবেন।
১৩. যাঁরা অন্য সরকারি দফতর থেকে এখানে এসেছিলেন, তাঁরা পুরানো জায়গায় যোগদান করতে পারবেন।
১৪. তিন মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করতে হবে।
১৫. এক্ষেত্রে তাঁদের চার বছরের বেতন ফেরত দিতে হবে না।
১৬. রাজ্য সরকারকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৭. ২০২৪-এর ২২ এপ্রিল নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল ঘোষণা করেছে।
১৮. ফলে চাকরি যায় ২৫ হাজার ৭৫২ জনের।
১৯. যাঁরা মেয়াদ-উত্তীর্ণ প্যানেলে চাকরি পেয়েছিলেন এবং সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের ১২ শতাংশ সুদ-সহ বেতন ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
২০. হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার, SSC Each মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সুপ্রিম কোর্টে যায়।
২১. চাকরিহারাদের একাংশও সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়।
২২. ২০২৪-এর ৭ মে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় যে আপাতত ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের মধ্যে কারও চাকরি যাচ্ছে না।
২৩. কাউকে সুদ-সহ বেতন ফেরত দিতে হচ্ছে না।
২৪. ১০ ফেব্রুয়ারি শীর্ষ আদালতে মামলার শুনানি শেষ হয়।
২৫. অবশেষে রায় ঘোষণা করল শীর্ষ আদালত।
২৬. আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য জানিয়েছেন যে প্রক্রিয়াটা দুর্নীতিমূলক।
২৭. কেউ কেউ যোগ্য হলেও অজান্তেই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।
২৮. শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা এবং নিরপেক্ষতা থাকা উচিত।
২৯. স্বচ্ছতার একমাত্র পদ্ধতি হল নতুন করে আবার প্রক্রিয়া চালু করা।
৩০. দুর্নীতি যাতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।
৩১. এতে নিঃসন্দেহে যোগ্যরা উঠে আসবে।