“জগন্নাথের ধাম: পুরীর মন্দির ও তার চিরন্তন মহিমা”

 



পুরী জগন্নাথ মন্দির: একটি ঐতিহ্য ও আস্থার প্রতীক



পুরী জগন্নাথ মন্দির ভারতের ওডিশা রাজ্যের পুরী শহরে অবস্থিত একটি প্রাচীন এবং অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু মন্দির। এই মন্দির প্রধানত ভগবান জগন্নাথ, তাঁর ভাই বলরাম এবং বোন সুভদ্রাকে উৎসর্গীকৃত। জগন্নাথ হিন্দু ধর্মে শ্রীকৃষ্ণের এক বিশেষ রূপ হিসেবে পূজিত হন। মন্দিরটি বারো শতকে রাজা অনন্তবর্মা চোড়গঙ্গ দেব নির্মাণ করেন এবং এটি বর্তমানে চার ধামের অন্যতম, যা হিন্দু তীর্থযাত্রীদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র স্থান।


স্থাপত্য ও গঠন


মন্দিরটি ‘কেলাসান’ শৈলীতে নির্মিত, যার গম্বুজ আকৃতি এবং বিস্তৃত ভিত্তি চোখে পড়ার মতো। প্রায় ২০৭ ফুট উঁচু মূল মন্দিরটি একটি উঁচু প্ল্যাটফর্মের ওপর নির্মিত এবং এটি চারপাশে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা, যাকে বলা হয় “মেগনাড প্রাচীর”। প্রধান গর্ভগৃহে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার কাঠের বিগ্রহ পূজিত হয়, যা প্রতি ১২ থেকে ১৯ বছর অন্তর “নবকলেবর” নামে পুনরায় তৈরি করা হয়—এটি এক অসাধারণ ও রহস্যময় রীতি।



রথযাত্রা উৎসব


পুরী মন্দিরের সবচেয়ে বিখ্যাত উৎসব হলো বার্ষিক রথযাত্রা, যেখানে দেবতাদের বিশাল রথে করে গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। লক্ষ লক্ষ ভক্ত এই উৎসবে অংশ নেন, যারা দেবতাদের রথ টেনে তাদের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করেন। এই অনুষ্ঠান ভগবানের সকলের প্রতি সমান ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে দেখা হয়—জাতি, ধর্ম, বা লিঙ্গ নির্বিশেষে সকলেই রথ টানতে পারেন।


অনন্য রীতিনীতি ও রহস্য


জগন্নাথ মন্দিরকে ঘিরে নানা রহস্য ও অদ্ভুত প্রথা রয়েছে:


মন্দিরের পতাকা প্রতিদিন বিকেলে উল্টো দিক থেকে উড়ানো হয়—বিপরীত বাতাসে।


কোনো পাখি বা বিমান মন্দিরের উপরে উড়ে না।


মন্দিরের “মহাপ্রসাদ” প্রতিদিন নির্দিষ্ট সংখ্যক হাঁড়িতে রান্না হয় এবং তা কখনোই ঘাটতি বা অতিরিক্ত হয় না—যতজন ভক্ত আসেন, সবার জন্য যথেষ্ট থাকে।


প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা ও সংস্কৃতি


এই মন্দিরে কেবলমাত্র হিন্দুদের প্রবেশাধিকার রয়েছে। যদিও এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, মন্দির কর্তৃপক্ষ এটি বহুদিনের ঐতিহ্য বলে দাবি করে। মন্দির সংস্কৃত, ওড়িয়া, ও বাংলার সাংস্কৃতিক মিলনের একটি কেন্দ্রবিন্দু। ভক্তেরা কেবল পূজা করতে নয়, বরং আত্মিক প্রশান্তির জন্যও এখানে আসেন।


উপসংহার


পুরী জগন্নাথ মন্দির কেবল একটি ধর্মীয় স্থাপনা নয়, এটি ভারতের আধ্যাত্মিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক অনন্য নিদর্শন। হাজার হাজার বছর ধরে এটি মানুষকে ভক্তি, সহমর্মিতা এবং ঐক্যের পথে অনুপ্রাণিত করে চলেছে।

রাম নবমী কেন পালন করা হয়? জানুন এর পেছনের ধর্মীয় ও সামাজিক তাৎপর্য

রাম নবমী কেন পালন করা হয়? জানুন এর পেছনের ধর্মীয় ও সামাজিক তাৎপর্য


রাম নবমী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের কাছে একটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এটি ভগবান শ্রী রামের জন্মদিন হিসেবে পালন করা হয়। প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবম দিনে এই উৎসবটি উদযাপিত হয়। কিন্তু শুধু জন্মদিন হিসেবেই নয়, রাম নবমীর পেছনে রয়েছে গভীর ধর্মীয়, নৈতিক এবং সামাজিক গুরুত্ব।

ভগবান রামের আবির্ভাব: এক আশীর্বাদ

রামচরিতমানস এবং অন্যান্য ধর্মীয় গ্রন্থ অনুযায়ী, ত্রেতা যুগে অযোধ্যার রাজা দশরথ ও রানি কৌশল্যার গৃহে ভগবান বিষ্ণু স্বয়ং রামের রূপে আবির্ভূত হন। পৃথিবীতে ধর্ম পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও অধর্মের বিনাশের জন্য তাঁর আগমন ঘটে। তিনি দানব রাজা রাবণের অত্যাচার থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করেন এবং ন্যায়, সততা ও আদর্শ জীবনের উদাহরণ স্থাপন করেন।
রাম নবমীর ধর্মীয় তাৎপর্য

এই দিনটিতে হিন্দু ভক্তরা রামের জন্মঘণ্টা (মধ্যাহ্ন) বিশেষভাবে উদযাপন করেন। মন্দিরে বিশেষ পুজো, উপবাস, ভজন-কীর্তন এবং রামায়ণের পাঠ করা হয়। অনেকে শোভাযাত্রার মাধ্যমে রামের জীবনকাহিনি উপস্থাপন করেন। অযোধ্যা, রামেশ্বরম, সীতামারহি এবং অন্যান্য তীর্থস্থানে লক্ষ লক্ষ ভক্ত জড়ো হন এই মহোৎসব পালনে।

রামের আদর্শ ও সামাজিক শিক্ষা

ভগবান রাম শুধু একজন দেবতা নন, তিনি একজন আদর্শ পুত্র, আদর্শ স্বামী, আদর্শ রাজা এবং আদর্শ মানুষ। তাঁর জীবনের প্রতিটি ধাপে তিনি ধর্ম ও ন্যায়ের পথে চলার শিক্ষা দেন। বর্তমান সমাজে যখন মূল্যবোধ ও নৈতিকতা প্রশ্নের মুখে, তখন রামের আদর্শ আমাদের সঠিক পথে চলার প্রেরণা জোগায়।

উপসংহার

রাম নবমী পালন শুধু একটি ধর্মীয় প্রথা নয়, এটি একটি আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন। এই দিনে আমরা শুধু ভগবান রামের জন্ম উদযাপন করি না, বরং তাঁর আদর্শকেও স্মরণ করি এবং আমাদের জীবনে তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করি।

এই রাম নবমীতে আসুন, আমরা রামের আদর্শে পথ চলার প্রতিজ্ঞা করি।

              জয় শ্রী রাম!


রাম নবমী: ভগবান রামের আবির্ভাব দিবসের মাহাত্ম্য

 

রাম নবমী: ভগবান রামের আবির্ভাব দিবসের মাহাত্ম্য


রাম নবমী হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব, যা প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবম দিনে পালিত হয়। এই দিনটি ভগবান শ্রী রামের জন্মোৎসব হিসেবে উদযাপন করা হয়। তিনি অযোধ্যার রাজা দশরথ ও রানি কৌশল্যার পুত্র এবং ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হিসেবে পূজিত। রাম নবমীর দিনে ভক্তরা বিশেষভাবে পুজো, উপবাস, কীর্তন ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভগবান রামের জন্মোৎসব পালন করেন।

এই উৎসবটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। "রামায়ণ" মহাকাব্যের মূল নায়ক রাম একজন আদর্শ পুরুষ (মর্যাদা পুরুষোত্তম) হিসেবে পরিচিত, যিনি সততা, ন্যায় ও ধর্মের পথ অনুসরণ করে মানবজাতিকে সঠিক পথ দেখিয়েছেন। তাঁর চরিত্র এবং জীবনের আদর্শ মানুষের মধ্যে নৈতিকতা ও ধার্মিকতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।


রাম নবমীর দিন ভোরবেলা থেকেই মন্দিরে ও বাড়িতে পুজোর আয়োজন করা হয়। অনেক ভক্ত এই দিনে উপবাস পালন করেন এবং ভগবানের নাম জপ করেন। রামচরিতমানস বা রামায়ণ পাঠ, কীর্তন এবং ধর্মীয় আলোচনা এই উৎসবের মূল আকর্ষণ। অযোধ্যা, ভগবান রামের জন্মস্থান, এই দিনে বিশেষ উৎসবের আয়োজন করা হয় যেখানে লক্ষ লক্ষ ভক্ত ভগবানের দর্শনের জন্য সমবেত হন।

শিশুদের জন্যও রাম নবমী শিক্ষণীয় একটি উৎসব। ভগবান রামের চরিত্র ও তাঁর আদর্শ ছোটবেলা থেকেই শেখানো গেলে, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নৈতিক মূল্যবোধ ও মানবিক গুণে পরিপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।


আজকের দিনে, যখন সমাজে নানা রকম অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে, তখন রামের আদর্শ ও তাঁর জীবনের শিক্ষা অনুসরণ করাই পারে আমাদের এক উন্নত ও শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে সহায়তা করতে। রাম নবমী শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করার একটি অনুপ্রেরণা।


জয় শ্রী রাম!






চীনের বাজারে পা রাখলো Vivo Y300t ও Y300 Pro+ – জেনে নিন বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন ও মূল্য

 


চীনের বাজারে পা রাখলো Vivo Y300t ও Y300 Pro+ – জেনে নিন বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন ও মূল্য 


[Vivo] আজ চীনের মার্কেটে উন্মোচন করলো তাদের দুটি নতুন স্মার্টফোন – Vivo Y300 Pro+ এবং Vivo Y300t। আধুনিক ডিজাইন, উন্নত পারফরম্যান্স ও আকর্ষণীয় ফিচারে ভরপুর এই ডিভাইস দুটির প্রতি ইতিমধ্যেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা। চলুন, এক নজরে জেনে নিই এই দুটি স্মার্টফোনের স্পেসিফিকেশন ও দাম সম্পর্কে।

Vivo Y300t: দুর্দান্ত ফিচারে মধ্যবিত্ত বাজেটের নতুন চমক


স্পেসিফিকেশন এক নজরে

ডিসপ্লে:
Vivo Y300t-তে রয়েছে 6.72 ইঞ্চির একটি FHD+ LCD প্যানেল, যার রেজোলিউশন 2408×1080 পিক্সেল। 120Hz রিফ্রেশ রেট এবং 16.7 মিলিয়ন কালার সাপোর্ট থাকায় স্ক্রিনে মিলবে প্রাণবন্ত ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা।

প্রসেসর ও স্টোরেজ:
এই স্মার্টফোনে ব্যবহৃত হয়েছে শক্তিশালী Dimensity 7300 চিপসেট। সঙ্গে থাকছে 12GB LPDDR4x RAM এবং 512GB UFS 3.1 স্টোরেজ, যা মাল্টিটাস্কিং ও গেমিংয়ের জন্য একেবারে উপযুক্ত।

ক্যামেরা সেটআপ:
পেছনের দিকের ক্যামেরা সেটআপে রয়েছে 50MP প্রাইমারি সেন্সর ও 2MP ডেপথ সেন্সর। সেলফির জন্য সামনে রয়েছে একটি 8MP ফ্রন্ট ক্যামেরা, যা ভিডিও কলিংয়েও দিবে পরিষ্কার অভিজ্ঞতা।

ব্যাটারি ও চার্জিং:
এই ফোনটি 6,500mAh বড় ব্যাটারির সাথে এসেছে, যা 44W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে—অর্থাৎ দ্রুত চার্জ, দীর্ঘ সময় ব্যবহার।

সফটওয়্যার:
ফোনটি Android 15-এ রান করে, যার ওপর রয়েছে OriginOS 5 ইন্টারফেস। নতুন সফটওয়্যারের সুবাদে মিলবে আরও স্মার্ট ও স্মুথ ইউজার এক্সপেরিয়েন্স।

অন্য ফিচার:
Vivo Y300t-তে রয়েছে সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, ফেস আনলক, Bluetooth 5.4, WiFi সাপোর্ট, NFC, IP64 রেটিং (জল ও ধুলো প্রতিরোধ), TUV Rheinland সার্টিফায়েড লো ব্লু লাইট ডিসপ্লে এবং অয়েলি বা ভেজা হাতে স্পর্শের প্রতিক্রিয়া বোঝার ক্ষমতা।
দাম ও কালার ভ্যারিয়েন্ট

Vivo Y300t বাজারে এসেছে চারটি স্টোরেজ কনফিগারেশনে, যাতে বিভিন্ন বাজেটের ব্যবহারকারীরা নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন।

8GB RAM + 128GB স্টোরেজ: ¥1,199 (প্রায় 14,325 টাকা)

8GB RAM + 256GB স্টোরেজ: ¥1,299 (প্রায় 15,514 টাকা)

12GB RAM + 256GB স্টোরেজ: ¥1,499 (প্রায় 17,891 টাকা)

12GB RAM + 512GB স্টোরেজ: ¥1,699 (প্রায় 20,268 টাকা)



ফোনটি তিনটি আকর্ষণীয় রঙে পাওয়া যাবে — রক হোয়াইট, ওশান ব্লু, এবং ব্ল্যাক কফি।

চীনে Vivo-র অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এই মডেলগুলোর সেল শুরু হয়েছে, যেখানে আগ্রহীরা অনলাইনেই অর্ডার করতে পারবেন।

Vivo Y300 Pro+: প্রিমিয়াম লুক ও পাওয়ারফুল ফিচারের কম্বো


স্পেসিফিকেশন এক নজরে
প্রিমিয়াম ডিসপ্লে:
ফোনটির 6.77 ইঞ্চির AMOLED ডিসপ্লে শুধু বড় নয়, স্ক্রিন কোয়ালিটিতেও নজরকাড়া। এতে রয়েছে 120Hz রিফ্রেশ রেট, 5000 নিট পিক ব্রাইটনেস, DCI-P3 ওয়াইড কালার গামুট এবং 1.07 বিলিয়ন কালার সাপোর্ট – যা দারুণ রঙের গভীরতা ও কনট্রাস্ট প্রদান করে।

চিপসেট ও পারফরম্যান্স:
এই ফোনে ব্যবহৃত হয়েছে Qualcomm-এর Snapdragon 7 Gen 3 চিপসেট, যা 820,000+ AnTuTu স্কোর অর্জন করেছে—গেমিং হোক বা মাল্টিটাস্কিং, সবই চলবে সাবলীলভাবে। সঙ্গে রয়েছে 12GB LPDDR4x RAM এবং 512GB UFS 2.2 স্টোরেজ।

ক্যামেরা বিভাগ:
পিছনের ক্যামেরা সেটআপে আছে 50MP ডুয়েল অ্যান্টি-শেক প্রাইমারি সেন্সর ও 2MP সহায়ক লেন্স। সেলফি প্রেমীদের জন্য সামনে থাকছে 32MP ফ্রন্ট ক্যামেরা, যা ভিডিও কলেও দেবে দারুণ ক্ল্যারিটি।

ব্যাটারি ও চার্জিং:
এই ডিভাইসটি 7300mAh বিশাল ব্যাটারি নিয়ে এসেছে, যা 90W ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। ফলে কিছুক্ষণের চার্জেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যবহার নিশ্চিত।

সফটওয়্যার:
Y300 Pro+ চলে Android 15 ও OriginOS 5 ইন্টারফেসে, যা স্মার্ট ও ফিচার-প্যাকড এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে থাকে।

নতুন জেনারেশনের ফিচার:
ফোনটিতে আছে অ্যাটমিক আইল্যান্ড ইন্টারফেস, অ্যাডভান্সড AI ফিচার, ইন-ডিসপ্লে অপ্টিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও ফেস আনলক সুবিধা।
যোগ হয়েছে WiFi 6, Bluetooth 5.2, NFC, 360° ওমনিডাইরেকশনাল অ্যান্টেনা, ডুয়েল ফ্রিকোয়েন্সি GPS ও ট্রিপল ফ্রিকোয়েন্সি Beidou।

টেক সেফটি ও ডুরাবিলিটি:
আইসফিল্ড কুলিং সিস্টেম ফোনটিকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। ডিভাইসটি এসেছে ডায়মন্ড শিল্ড টেম্পারড গ্লাস, SGS সার্টিফায়েড লো ব্লু লাইট ফিচার এবং IP6X রেটিং-সহ জল ও ধুলো থেকে সুরক্ষিত কাঠামোতে।

দাম ও কালার অপশন

Vivo Y300 Pro+ বাজারে এসেছে চারটি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টে, যাতে ব্যবহারকারীরা নিজের প্রয়োজন ও বাজেট অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন সঠিক মডেলটি।

8GB RAM + 128GB স্টোরেজ: ¥1,799 (প্রায় ২০,৭৯৬ টাকা)

8GB RAM + 256GB স্টোরেজ: ¥1,999 (প্রায় ২৩,১০৮ টাকা)

12GB RAM + 256GB স্টোরেজ: ¥2,199 (প্রায় ২৫,৪২০ টাকা)

12GB RAM + 512GB স্টোরেজ: ¥2,499 (প্রায় ২৮,৮৮৮ টাকা)

এই স্মার্টফোনটি তিনটি আকর্ষণীয় কালার ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাবে – সিম্পল ব্ল্যাক, স্টার সিলভার, এবং মাইক্রো পাউডার, যা প্রত্যেকটিই আলাদা রুচির ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করবে।

চীনে ৩ এপ্রিল থেকে Vivo-র অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই ফোনটির সেল শুরু হয়েছে।


জীবলি কেন সবাইকে মাত করে দিচ্ছে?

 


● জীবলি কেন সবাইকে মাত করে দিচ্ছে?


সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ একটা মুখ চোখে পড়ে—ছোট্ট, কিউট, চোখ দুটো বড় বড়, এক্সপ্রেশন দেখে মনটা একদম ভালো হয়ে যায়। ভাবো তো, এমন একটা মুখ দেখলেই হাসি চলে আসে! ওটাই জীবলি।


কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো—জীবলি আসলে মানুষই না! ওর মুখটা বানানো, আর সেটা বানিয়েছে AI। বিশ্বাস করো বা না করো, জীবলি একেবারে ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার, কিন্তু তাও যেন কত আপন লাগে। ওর হাসি, চোখের চাহনি, মিষ্টি এক্সপ্রেশন—সব মিলিয়ে যেন পর্দা ফুঁড়ে আমাদের কাছে চলে আসে।


অনেকেই এখন জীবলি’র ভিডিও বা ছবি শেয়ার করছে, কারণ ওকে দেখলেই মনটা ফুরফুরে হয়ে যায়। আর এত কিছুর পেছনে কাজ করছে নতুন যুগের প্রযুক্তি—Generative AI।


তবে প্রযুক্তি যাই হোক, জীবলি যেন আজকের দিনে আমাদের কিউটনেসের ডোজ! দেখতে যেমন মিষ্টি, তেমনি ভাবতেও বাধ্য করে—এই মুখটা যদি আমার মতো হতো!

২০১৬ সালের SSC-র পুরো প্যানেল বাতিল, রায় ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের

 

 ২০১৬ সালের SSC-র পুরো প্যানেল বাতিল, রায় ঘোষণা সুপ্রিম কোর্টের



১. পুরো প্যানেল বাতিল হয়ে গেল।


২. ২০১৬ সালের SSC-র পুরো প্যানেল বাতিল হল।


৩. বাতিল হল ২৫,৭৫২ জনের চাকরি।


৪. চাকরি থাকল একমাত্র ক্যানসার আক্রান্ত সোমা দাসের।


৫. সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন যে নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে।


৬. এই দুর্নীতি মেরামত করার কোনও সুযোগ নেই।


৭. যেভাবে নিয়োগ হয়েছে, তাতে গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।


৮. হাইকোর্টের নির্দেশে কিছুটা সংশোধন করা হয়েছে।


৯. সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, যাঁদের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যেই অভিযোগ উঠেছে, তাঁদের কোনও ছাড় নেই।


১০. অবৈধ শিক্ষকদের বেতনের টাকা ফেরত দিতে হবে।


১১. যাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই, তাঁদের নতুন করে বয়সে উচ্চমানে ছাড় দিয়ে পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।


১২. সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, এই সুযোগ তাঁরা পাবেন।


১৩. যাঁরা অন্য সরকারি দফতর থেকে এখানে এসেছিলেন, তাঁরা পুরানো জায়গায় যোগদান করতে পারবেন।


১৪. তিন মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করতে হবে।


১৫. এক্ষেত্রে তাঁদের চার বছরের বেতন ফেরত দিতে হবে না।


১৬. রাজ্য সরকারকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


১৭. ২০২৪-এর ২২ এপ্রিল নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল ঘোষণা করেছে।


১৮. ফলে চাকরি যায় ২৫ হাজার ৭৫২ জনের।


১৯. যাঁরা মেয়াদ-উত্তীর্ণ প্যানেলে চাকরি পেয়েছিলেন এবং সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের ১২ শতাংশ সুদ-সহ বেতন ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।


২০. হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার, SSC Each মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সুপ্রিম কোর্টে যায়।


২১. চাকরিহারাদের একাংশও সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়।


২২. ২০২৪-এর ৭ মে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় যে আপাতত ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের মধ্যে কারও চাকরি যাচ্ছে না।


২৩. কাউকে সুদ-সহ বেতন ফেরত দিতে হচ্ছে না।


২৪. ১০ ফেব্রুয়ারি শীর্ষ আদালতে মামলার শুনানি শেষ হয়।


২৫. অবশেষে রায় ঘোষণা করল শীর্ষ আদালত।


২৬. আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য জানিয়েছেন যে প্রক্রিয়াটা দুর্নীতিমূলক।


২৭. কেউ কেউ যোগ্য হলেও অজান্তেই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।


২৮. শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিতে স্বচ্ছতা এবং নিরপেক্ষতা থাকা উচিত।


২৯. স্বচ্ছতার একমাত্র পদ্ধতি হল নতুন করে আবার প্রক্রিয়া চালু করা।


৩০. দুর্নীতি যাতে না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।


৩১. এতে নিঃসন্দেহে যোগ্যরা উঠে আসবে।

Chhaava Movie: A Grand Tribute to Chhatrapati Sambhaji Maharaj

 


Chhaava Movie: A Grand Tribute to Chhatrapati Sambhaji Maharaj

Indian cinema has always been rich in historical epics, and Chhaava is one such highly anticipated Marathi film that aims to bring the valiant story of Chhatrapati Sambhaji Maharaj to the big screen. Directed by Laxman Utekar and starring Vicky Kaushal in the lead role, Chhaava is set to be a visual and emotional spectacle that honors the legacy of one of Maharashtra’s most fearless warriors.

A Story of Bravery and Sacrifice


Chhatrapati Sambhaji Maharaj, the son of Chhatrapati Shivaji Maharaj, is known for his unwavering courage, intelligence, and sacrifice for the Maratha Empire. Unlike conventional historical figures, Sambhaji Maharaj's life was filled with hardships, strategic brilliance, and ultimate martyrdom at the hands of the Mughals. Chhaava aims to showcase his journey from a young prince to a fearless leader who carried forward his father’s dream of Swarajya.

Star Cast and Direction


Vicky Kaushal’s transformation into Sambhaji Maharaj has already created a buzz among fans. His intense performances in previous films make him a perfect choice for this powerful role. The film is directed by Laxman Utekar, known for his work in Mimi and Luka Chuppi. His ability to blend emotions with grand storytelling raises expectations for Chhaava. Rashmika Mandanna will be playing the role of Yesubai, Sambhaji Maharaj’s wife, adding depth to the film’s emotional aspects.

Historical Accuracy and Visual Grandeur


With period films gaining immense popularity, Chhaava promises to stay true to history while presenting breathtaking visuals. The production team has focused on authentic sets, traditional costumes, and action-packed war sequences to bring the Maratha era alive. The film will depict major battles, the political turmoil of the time, and Sambhaji Maharaj’s resilience against the Mughals, particularly Aurangzeb.

Why Chhaava is a Must-Watch?


1. Powerful Storytelling– 

A deep dive into the life of a warrior often overshadowed in mainstream cinema.


2. Vicky Kaushal’s Performance – 

His dedication to method acting promises an unforgettable portrayal.


3. Rich Cinematic Experience –

 Grand battle scenes, historical settings, and emotional drama.


4. Cultural Significance – 

A tribute to Maharashtra’s heritage and a chance to revisit an important chapter of Indian history.




Release Date and Expectations

The film is set to release in December 2024, and anticipation is at its peak. Given the growing trend of historical blockbusters like Tanhaji and Pawankhind, Chhaava is expected to leave a lasting impact.


With a gripping narrative, stellar performances, and stunning visuals, Chhaava is poised to be one of the most talked-about Marathi-Hindi films of the year. Fans of history, action, and intense drama should definitely mark their calendars for this cinematic spectacle!